জেলা | বাগেরহাট | |
উপজেলা | কচুয়া উপজেলা | |
সীমানা | পূর্বে নাজিরপুরর, উত্তরে চিতলমারী, দক্সিনে মোড়েলগঞ্জ, পশ্চিমে বাগেরহাট সদর | |
জেলা সদর হতে দূরত্ব | ১৬ কি:মি: | |
আয়তন | ১৩১.৬২ বর্গ কিলোমিটার | |
জনসংখ্যা | ৯৭,০১১ জন (প্রায়) | |
পুরুষ | ৪৭,৭৭৮ জন (প্রায়) | |
মহিলা | ৪৯,২৩৩ জন (প্রায়) | |
লোক সংখ্যার ঘনত্ব | ৭০৮ (প্রতি বর্গ কিলোমিটারে) | |
মোট ভোটার সংখ্যা | ৬৭,৩৫২ জন | |
পুরুষভোটার সংখ্যা | ৩৩,৬৭৫ জন | |
মহিলা ভোটার সংখ্যা | ৩৩,৬৭৭ জন | |
বাৎসরিক জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার | ১.৩০% | |
মোট পরিবার(খানা) | ১৮,৫৫৩ টি | |
নির্বাচনী এলাকা | ০২ বাগেরহাট-(কচুয়া) | |
গ্রাম | ১০১ টি | |
মৌজা | ৭৮ টি | |
ইউনিয়ন | ০৭ টি | |
পৌরসভা | - | |
এতিমখানা সরকারী | - | |
এতিমখানা বে-সরকারী | ০৪টি | |
মসজিদ | ২০২ টি | |
মন্দির | ৪৪ টি | |
নদ-নদী | ০২ টি (বলেশর, ভৌরফ) | |
হাট-বাজার | ১৩ টি | |
ব্যাংক শাখা | ০৭ টি | |
পোস্ট অফিস/সাব পোঃ অফিস | ০৯ টি | |
টেলিফোন এক্সচেঞ্জ | ০১ টি | |
ক্ষুদ্র কুটির শিল্প | - | |
বৃহৎ শিল্প | - |
যুবসমাজ যে কোন দেশের মূল্যবান সম্পদ জাতীয় উন্নয়ন ও অগ্রগতি যুব সমাজের সক্রিয় অংশগ্রহনের উপর অনেকাংশেই নির্ভরশীল। যুবসমাজের মেধা, সৃজনশীলতা, সাহস ও প্রতিভাকে কেন্দ্র করেই গড়ে উঠে একটি জাতির অর্থনৈতিক,সামাজিক ও সাংস্ক্রতিক পরিমন্ডল। পৃথিবীর অন্যান্য দেশের মত বাংলাদেশও যুব সমাজ জাতির ভবিষ্যৎ কর্ণধার, নীতি নির্ধারক ও সিদ্বান্ত গ্রহনকারী। জনসংখ্যার সবচেয়ে প্রতিশ্রুতিশীল ও উৎপাদনমূখী অংশ হচ্ছে যুবগোষ্ঠি। দেশের অসংগঠিত, কর্মপ্রত্যাশী এই যুবগোষ্ঠিকে সুসংগঠিত, সুশৃখল এবং উৎপাদনমূখী শক্তিতে রুপান্তরের লক্ষ্যে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়াধীন যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর নিরলস প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। জাতীয যুবনীতি অনুসারে বাংলাদেশের ১৮-৩৫ বছর বয়সী জনগোষ্ঠিকে যুব হিসেবে অভিহিত করা হয়। এ বয়সসীমার জনসংখ্যা দেশের মোট জনসংখ্যার এক-তৃতীয়াংশ, যা প্রায় ৫ কোটি ৩০ লক্ষ। শ্রমশক্তির যোগান ও সংখ্যার বিবেচনায়ও আমাদের দেশের উন্নয়নের জন্য যুবসমাজের সম্পৃক্ততা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সুতরাং দেশের জনসংখ্যার সম্ভাবনাময়, আত্মপ্রত্যয়ী, সৃজনশীল ও উৎপাদনক্ষম এ অংশকে জাতীয় উন্নয়নের মূল ধারায় অবদান রাখার জন্য তাদের মাঝে গঠনমূলক মানসিকতা ওদায়িত্ববোধ জাগ্রত করে সুশৃংখল কর্মীবাহিনী হিসেবে দেশের আর্থ-সামাজিক কর্মকান্ডে নিয়োজিত করার অনুকূল ক্ষেত্র তৈরীর উদ্দেশ্যে যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর সৃষ্টিলগ্ন থেকেই বাস্তবভিত্তিক কর্মসূচী গ্রহন ও বাস্তবায়ন করে আসছে।
কর্ম প্রত্যাশী অনুৎপাদনশীল যুবসমাজকে সুসংগঠিত, সুশৃংঙ্খল এবং উৎপাদন্মূখী শক্তিতে রূপান্তরের লক্ষ্যে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার ১৯৭৮ সালে যুব উন্নয়ন মন্ত্রনালয় সৃষ্টি করে যা পরবর্তীতে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় হিসেবে পুনঃনামকরণ করা হয়। মাঠ পর্যায়ে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের কার্যক্রম বাস্তবায়নের জন্য ১৯৮১ সালে ‘যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর, সৃষ্টি করা হয়। বেকার যুবদের উন্নয়নের মূল ধারায় ফিরিয়ে এনে দেশ গঠনে অংশগ্রহন বাড়াতে যুবদের যুগওপযোগী প্রশিক্ষন প্রদান করা হয় , প্রশিক্ষন পরবর্তী প্রকল্প গ্রহন কারী দের মাঝে ঋণ প্রদান করা হয়। সৃষ্ঠিলগ্ন হতে অদ্যবধি যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর দেশের যুবসমাজের সার্বিক কল্যাণের জন্য বিবিন্ন কর্মসূচীর মাধ্যমে নিরলস প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের প্রচেষ্টায় ইতোমধ্যে প্রায় ৩৬ লক্ষ যুব প্রশিক্ষন গ্রহন করেছেন যাদের অনেকেই দেশে ও বিদেশে সম্মানজনক সামাজিক অবস্থান করে নিতে স্বক্ষমতা অর্জন করেছেন।
|
||||
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস